Tuesday, 3 October 2017
দীপাবলি বা দেওয়ালি[
Saturday, 16 September 2017
durga
এখন চোখ না মুদেও দেখতে পাই। বাসার সামনের খোলা মাঠ জুড়ে কুয়াশা। অামার ঘরের সাথে লাগানো ছোট জানালার পাশের গাছটি চুপ করে ভিজছে শরত শিশিরে। তখনো অালো ফোটেনি।
বাজলো তোমার অালোর বেণু....
শুভ মহালয়া।
Tuesday, 20 June 2017
পুরx
বা মাইক্রোওয়েভে তৈরি রান্নাও কিন্তু টেস্টোস্টেরনের বারোটা বাজায়। আর এই টেস্টোস্টেরন তৈরিতে বাধা মানে কামশক্তির দফারফা। আমেরিকার মতো দেশেও প্রতিবছর গড়ে ৫ লক্ষ করে পুরুষের টেস্টোস্টেরন ঘাটতি ধরা পড়ে। মনে রাখবেন আপনার ভুঁড়ি যত বাড়বে, যত শরীরে মেদ জমবে, টেস্টোস্টেরন সেই অনুপাতেই কমবে। তাই টেস্টোস্টেরন বাড়াতে হলে শরীরে মেদ জমতে দেবেন না। এ জন্য ঘাম ঝরাতে হবে।
এই ৪ টেস্টোস্টেরন ঘাতক
১. বাণিজ্যিক দুধ, দই ও চিজ
২. প্যাকেটজাত ও খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ করা খাবারদাবার
৩. সোয়াভিত্তিক খাবার
৪. মাইক্রোওয়েভে তৈরি খাবার
এস্ট্রোজেনিক ও প্রোজেস্টেরন যৌগ থাকায় এই খাবারগুলো ছেলেদের যতটা সম্ভব এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এস্ট্রোজেন বাড়লে টেস্টোস্টেরন হরমোন স্বাভাবিক ভাবেই কমবে। ক্রমে গড়নে মেয়েলি কিছু লক্ষণ প্রকাশ পাবে।
যে পাঁচ খাবারে টেস্টোস্টেরন বাড়ে:
১. গোটা ডিম
২. মাংস (ঘাস খায় এমন )
৩. অ্যালমন্ডস
৪. কাজুবাদাম
৫. নারকেল তেল
উপরে উল্লিখিত খাবারগুলো হল স্যাচুরেটেড বা সম্পৃক্ত ফ্যাটের উত্স, যার মধ্যে থাকে কোলেস্টেরল। যে কোলেস্টেরল থেকে আমাদের শরীরে টেস্টোস্টেরন তৈরি হয়। তা বলে বেশি বেশি সম্পৃক্ত ফ্যাট আবার না-খাওয়াই ভালো। একটা ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। খুব কম খেলে যেমন শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা একদম কমে যাবে, আবার বেশিমাত্রায় হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক।
জার্নাল অফ অ্যাপলায়েড ফিজিওলজির একটি রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, খাদ্যতালিকায় ৪০ শতাংশ ফ্যাট টেস্টোস্টেরনের মাত্রা অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। সেই তুলনায় যাঁদের খাবারে ২০ শতাংশ ফ্যাট থাকে, তাঁদের টেস্টোস্টেরনের মাত্রাও খুব কম।
Saturday, 3 June 2017
পাঁচ গাল ভাত
আমার বড় ঘৃণা পাচ্ছে । বড় অসহায় লাগছে কখনও । জানা নেই আমার কি হবে ছাদের ওপর আজ উঠেছিলাম নিজেকে শেষ করার জন্যে কিন্তু ভোর আগের মুহূর্তে আকাশ টা কি অদ্ভুত সুন্দরী_ আবার প্রেমে পরে গেলাম ।তারপর সকাল হল আর দেখলাম সকলের আলোটা আন্ধকারের চেয়ে বেশী একা ____
প্রেমে পারে যাওয়াটা আমার অসুখ । এই প্রেমে পরে আজ আমার এই হাল ... অথচ বদলাম কোথায় _
ঠিক মতোন রোজগার করতে পারি না । স্বামী হয়ে খাওয়ানো মুরোদ নেই তো বউ পেটের দায়িত্ব নিয়েছে যখন_, তখন একটু পেট দেখিয়ে হাত নারিয়ে অন্য পুরুষের জন্যে একটু ঠোঁটে হাসির রঙ মাখতেই পারে । বাংলা সাহিত্যের অসীম জ্ঞান বলে লম্ফ ঝম্প করি । বাংলা কথাটা বুঝি নি , যে মরদের আয় নেই সে তার বউয়ের বেশ্যা বৃত্তির উপার্জনের অর্থেই অন্ন হাসি মুখে চিবাইতে চিবাইতে বউএর রান্নার গুণ গান করতে হবেই ।
এশিক্ষা পেয়েছিলাম আজকের অন্নদাতা । সামাজিক ভাবে ওর পরিচয় আমি দিতে চাইলে ও পরিচয় দিতে হয় না ।
2 বছর আগে ওর কাছে এসেছিলাম যখন বউ আমাকে ছেড়ে চলে গেল । জীবন প্রথম পেগ মদ বুক জ্বলে যাচ্ছে ওর একটা কথাই আমার জীবন বদলে দিল । যে তোমাকে ভুল বোঝার ভুল করে তাকে অধিকার তোমার আছে মদকে তার কৃতিত্ব নিতে দিয়ো না । সব বড় কথা যে তোমার ভালোবাসাকে মর্যাদা দেয় নি তার জন্যে সময় নষ্ট করো না।
আসলে সারাজীবন পরীক্ষা করে গেছি আমি কতটা আধুনিক প্রমাণিত করতে স্বাধীনতা দিয়ে ছিলাম আমার বউ কে । স্বাধীনতার সাথে একটা দায়িত্ব থাকে , নয়তো স্বাধীনতা সেচ্ছাচারিতায় পরিণত হয় ।
পাঁচ বছর আমাদের বিয়ে হয়েছিল । ভালোবাসার বিয়ে মানেই একটা চুক্তি । আমার ক্ষেত্রে ততটা জটিল ছিলো না। একটা ব্রকাপের পর একটি ভালো সঙ্গীর সাথে কাটানো মুহূর্ত গুলোর স্মৃতি গুলোই কষ্ট দেয়। তাই একটা নতুন সম্পর্কে জরুরী ছিলো । আমার লেখা পাসপোট গল্পে আমার জীবন কাহিনীর ছায়া পরেছিলো ।
তাই বহু দয়াবান মহিলা আশ্রয় হয়ে আমার ক্ষতে মলম দিতে চাইল । যোগান বেশি থাকায় সবচেয়ে কম বয়সী উচ্চাকাক্ষী মেয়েটিকে বাছালুম । বাড়ির শর্ত ছিলো প্রেমিক নয় এবার স্বামী হতে হবে । প্রেমিক হবার মতো সহজ কাজ ছেড়ে স্বামী হবার মতোন বড় চেলেঞ্জ নিতে একটা আলাদা উৎসাহ পেলাম নিজেকে যুবক থেকে পুরুষ হবার একটা আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না । মেয়েটি ভালোবাসে ফেলেছিলাম কারণ আবেগ থেকে দায়িত্ব বোধ ছিলো বেশি । ও একটি ছেলের প্রেমে পরে গেছিল সে সময় । মা বাবার অর্থনৈতিক অবস্হা ভালো নয় এদিকে ও বড় হতে চায় । তবে মিথ্যা বলবো না সে আমাকেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল একটা government job পেলে 5% কমিশনের এজেনসি না চালিয়ে শুধু লেখালিখিতে মনসংযোগ করিয়ে সে একদিন অনেক বড় লেখক করে তুলবে । স্বপ্ন দেখে ছিলাম আমিও আশার আলোতো জীবনের প্রাণ শক্তি ।
প্রথম প্রথম ভালোই কাটালো , পূজার সময়ে ওর বিষন্ন মন দেখে বলাম ছেলেটার সাথে ওর বন্ধুত্ব রাখার অনুমতি দিয়ে দিলাম ।.......
। । । । । । । । । । । । ।১ হাতে তালি বাজে না । । । । । । । । । । । । । । । । । ।
বাড়িতে আজ ভীষন অশান্তি হলো । ছোটো চুল দেখা ওরা বুঝতে পেরেছে সত্যি আমি নিজের শ্রদ্ধা করেছি । একটি জীবনের একটি দিনে মাত্র 84600 সেকেন্ড । আমি নিজের জন্যে নিজের পরিবার কে বাচাবার জন্যে চেষ্টা করিনি একটি সেকেন্ড ও খরচা করি নি গত তিনটি বছর ধরে । এ তিন বছর কিন্তু আমি একা ছিলাম না । একটা ফুলের মত সহজ সরল বন্ধুও ছিলো যে আমাকে বার বার বলতো সম্পর্কটা থেকে বাড়িয়ে আসতে নতুন করে শুরু করতে । সেই প্রিয়াকে ও সুযোগ দিলাম না । নিজের বুকে পাথর চাপ দিয়ে হাসি মুখে ওর বিয়ে দেখালাম চোখের জলকে শাসনে রেখে । বাসর রাতে সু�যোগ মতো আমাকে অভিশাপ দিলো 'তুই কোনদিন সুখী হবি না । আজকের দিনে আধিকার অর্জন করতে হয় । ' জানি না আমি চারটি জীবন নষ্ট করেছি কিনা । তবে আমি কোনদিন কাউকে সুখী করি নি । কিন্তু আমি চিরকাল আনন্দে থেকে ছি । দুঃখের মধ্যেও আনন্দ আছে সেটা উপভোগ করতে আমি জানি ।
আমার বাবা the real hero । ছোটবেলা থেকে শুধুই নিজের সুখ বলিদান করে সকলকে সুখী করতে চেয়েছে । তাকে কোনদিন একটা মিষ্টি এনে দিয়ে খুশি করার চেষ্টা করিনি । অথচ smart phone পেলে social midia দৌলতে বউয়ের চরিত্র পতন হতে পারে জেনেও আমি আমার সার্মার্থ বাইরে গিয়ে ফোন কিনে দিলাম । এরকমই ভুলে ভরা আমার জীবন । ভুলের কোন শাস্তি পাইনি , তাই নিজের শাস্তি নিজে বিধান দিলাম । একটা নতুন শুরু জন্যেই নিজের শ্রাদ্ধ করলাম ।
এরকম কষ্ট পাওয়াতো আমার কাছে নতুন নয় । বারবার আমি প্রেমে পরি । আমার আঘাত মলম হয়ে ও বিয়ে করেছিল । আজ আবার আঘাত নতুন করে প্রেমের ইশারা সর্তকতার সাথে কাটানো গেলো । কিন্তু নতুন একটা শুরু চাই । সব সম্পর্কে একটা লেনদেনর । বাবা মা badboy কিন্তু আজ আবার তাদের চোখে নিচে নেমে গেলাম ।
✓✓✓✓✓✓✓✓
নাটক দেখতে গেলাম দশবছর পর ।ওখানেই আলাপ আল্পনার সাথে ....
বনিকে ঠোকিয়েছি প্রথম ফোনটাছিলো ওরই তাই রিয়ার সাথে পালানো হলো না
✄✄✄☎
মা... ও মা...
কি হয়েছে?
দ্যাখোনা রক্তে ভেসে যাচ্ছে বাথরুম,
ক্যানো?? আমি......
ও বুঝলাম, কিচ্ছু হবেনা.. তুই বড় হচ্ছিস..
এটা হওয়া স্বাভাবিক, অপেক্ষা কর, আমি আসছি,
মা মিনিট খানেকের মধ্যে এলো, মায়ের পুরনো এক ছেঁড়া কাপড়ের টুকরো নিয়ে...
তারপর কিসব করে দিলো, আর শিখিয়ে দিলো সব
মন দিয়ে দ্যাখে শিখে নিলুম সবটাই,
আর মা বলে দিলো, কাউকে বলবেনা,
এমনকি, বাবা দাদা কাউকে'না...
মায়ের কনকাঞ্জলি সেরে আমার ঘরে ফিরলুম..
অসহ্য তলপেট যন্ত্রণায় ছটফট করছি, মা বললো হবেই, সহ্য করতে শিখে যাও।
মায়ের কথা শুনেই অভ্যেসের পথে
এগিয়ে চললো সব....
বাবা সন্ধ্যায় ফিরে এলো, এসে আমায় বললো,
মা প্রসাদ এর থালাটা নিয়ে আয়;
আমি আনতে যাচ্ছি ঠাকুর ঘরে...
মা চেঁচিয়ে উঠলো, নাহহহহহ
যাস না, আমি থমকে গ্যালাম...
মা নিজে এনে বাবাকে দিলো, আর আমায় বললো, তোর শরীর খারাপ ঠাকুর ঘরে যাস না...
মাথায় ঢুকলো না কিছুই,
আমার শরীর খারাপ কই?
জ্বর আসেনি তো, মাথা যন্ত্রণা করছে না তো;
আমার তো শরীর ঠিকই আছে...
মা'কে জিজ্ঞাসা করলুম, সে সহজেই বুঝিয়ে দিয়েছিল সবটাই...
পরদিন সকালে মা আরও অনেক নিয়মাবলী শিখিয়ে দিলো আমায়,
সেদিন সকালেই ভাই ধূপকাঠির প্যাকেট টা কিনে এনে আমার পড়ার টেবিলে রেখেছিল, আমি অভ্যেসের বশে ঠাকুরমার হাতে তুলে দিয়েছিলাম সেই ধূপের প্যাকেট...
ঠাকুরমা তাচ্ছিল্য করে বলেছিল," মাইয়াডা যে কি হইছে, কিছুই বোঝেনা, তোর না শরীর খারাপ, কিচ্ছু ছুবিনে,তুই ছুলি সেই জিনিস দে পুজো হবেনানে"
আমি আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, আমি সন্ধ্যাবাতি জ্বালবোনা, শাঁখে ফুঁ দেবোনা ওই তুলসী তলায়....??
ঠাকুরমা ধমক দিয়ে বলেছিল,"পুজো তো একদম না, ঠাকুর ঘরের দুয়ার মারাবী না তুই"
আমি এক দৌড়ে ঘরে এসে অনেক কেঁদেছিলাম..
তারপর অনেক দুর্গাঞ্জলী, অষ্টমীর সকাল, বাড়ির শীতলা পুজো,সরস্বতীপুজো চলে গ্যাছে, আমি নিজেকে মিলিয়ে দিতে পারিনি সকলের সাথে;
ওই বিশেষ দিনের অভিশাপে...
সেই যন্ত্রণা আজও বয়ে বেড়াই আমি।।
আজ চব্বিশ টা বছর অতিক্রম করেছি,
যন্ত্রণা আজ রন্ধ্রে রন্ধ্রে;
তাদের মেয়ে আজ একজনের বউ,
আর, মা তো বটেই...
তারপর, আমার সন্তান বড় হলে হয়তো এই একই কনকাঞ্জলি শুনিয়ে দেবো তাকে;
এই সামাজিকতার চাপে...
কিন্তু আজ আমার এ প্রস্ফুটিত মন এক প্রশ্নের মুখোমুখি....
মাসের ওই কটা দিন এতটাই অপবিত্র যে,
পৌছাতে পারবো না মন্দিরের সীমানায়,
পারবো না দেবীর পায়ে ফুল ছোঁয়াতে...
শঙ্খধ্বনিতে সন্ধ্যা মাতাতে পারবো না...
কিন্তু ক্যানো??
মাসের ওই পাঁচ বা সাতদিন বদরক্তের প্রামাণ্যতায়
অশুচি অশুদ্ধতায় মন্দির পথ বন্ধ আমার জন্য...
মানতে পারিনা আজও...
তবে, যদি এই ব্যাধি( ওদের চোখে) মেনেই নি,
তাহলে আজ ক্যানো এই উৎসব, উদ্দীপনা
সেই মন্দির কেই ঘিরে....
আমাদের বাজারের কালো কাগজে মোড়া বা টুকরো কাপড়ের লুকোচুরি... প্রকাশ্যে আসুক...
সাদা কাপড় যখন রক্তে ভিজে একাকার,সেই কাপড় লাখো লাখো টাকায় বিক্রি পন্য হয়ে যায়... তবে আমরা আজ বিশেষ দিনগুলিতে পর্দার আড়ালে ক্যানো?
বছর যদি উৎসব হতে পারে,মাস হোক তবে মহোৎসব...
যেনে রাখুক সমাজ, ওই রক্তেই বংশ লিখেছি
আমি/আমরা; লিখবো জীবনভর...
যে পুরুষ বেশ্যাকে ঘৃণা করে, রাতের আধারে সেই পুরুষই তাকে বুকে জড়িয়ে নেয়!
প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে যে ছেলে কষ্ট ভুলতে গাঁজা খায়, সে ছেলে দুদিন পর আবার প্রেমে পড়ে!
ফেসবুকে ভদ্র সাজলো যে মেয়ে, দুদিন পর তার ভিডিও ফাঁস হয়৷
আমরাই গালি দেই শালা হারামজাদা বাস থামালি কেন! সেই আমরাই আবার অন্য কাউকে ভাই ভাই ডাকি!
মাছ বিক্রিতার শরীর থেকে মাছের গন্ধে নাক ছিঁটকাই, সেই লোক একটা পরিবারের অন্য যোগায়! মুচি, মেথর না থাকলে কি হতো ভেবে দেখেছেন!
ছোট বেলায় কারেন্ট ছিলো না বলে মোমবাতি দিয়ে কত রাত পার করলাম, সেই আমরা বড় বেলায় বাতি অফ করে মোমবাতি দিয়ে ক্যান্ডেলাইট ডিনার করি!
পৃথিবীর এক প্রান্তে কেউ ধর্ষিত হয় বেশ্যালয়ে, অন্য প্রান্তে কেউ ধর্ষিত হয় প্রেম করে৷
এক পশলা বৃষ্টির আশায় বসে থাকি ভিজবো বলে, আবার কেউ আকাশে মুখ তুলে থাকে
বৃষ্টি হলে আজ রোজগার বন্ধ!
নারী ছলনাময়ী, নারী বেঈমান, পুরুষ কাপুরুষ, পুরুষ বিশ্বাসঘাতক৷ অথচ দিনশেষে তাদের নিয়েই এক একটা সংসার! দৃষ্টিভঙ্গি বদলাও জীবন বদলে যাবে।
আসুন ভালো থাকি।
Thursday, 1 June 2017
গরুই আমাদের জাতীয় পশু হওয়া উচিৎ
Monday, 15 May 2017
Mother day
মা...
মাকড়সার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। শত শত ক্ষুদে বাচ্চা। ক্ষুদার্থ বাচ্চাগুলোর পৃথিবীতে আসার পরই খাদ্যের দরকার হয়। কিন্তু মা মাকড়সা বাচ্চাদের ছেড়ে খাবার আনতে যেতে পারেনা এই ভয়ে যে কেউ এসে বাচ্চার কোন ক্ষতি যদি করে। নিরুপায় মা মাকড়সা শেষমেশ নিজ দেহটাকে বাচ্চাদের খাদ্য বানায়।
বাচ্চারা খুটে খুটে মায়ের দেহ খেয়ে একসময় চলে যায় যার যার পথে।
পেছনে পড়ে থাকে মায়ের শরীরের খোলস।।
মা...
.
জাপানের ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময়ের কথা। উদ্ধারকর্মীরা একটি ভেঙ্গে পড়া বাড়ির ধ্বংসস্তুপ থেকে জীবিত কাউকে উদ্ধারের আশায় এসেছে। এ সময়
বাড়িটির ভেতরে একটা ভেঙ্গে পড়া থামের নীচে এক মহিলার মৃতদেহ দেখতে পায় তারা। মহিলাটির পিঠের উপর সিমেন্টের থাম পড়েছে। মহিলাটি হাটু গেরে
মাটিতে উবু হয়ে বসে আছেন। যেন থামের আঘাত থেকে কিছুকে আড়াল করে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন মহিলা। রেসকিউ টিম থাম কেটে মহিলার মৃতদেহ উপর করলে ভেতরে পাওয়া যায় এক বছর বয়সী এক বাচ্চা। ফুটফুটে বাচ্চা।
মা সন্তান কে রক্ষার জন্য এভাবেই সন্তানকে ঢেকে উবু হয়ে রয়েছিলেন যাতে থাম ভেঙ্গে মায়ের পিঠে পড়ে। সন্তান যাতে তবুও বাঁচে।।
মা...
.
শহরের কোন এক বৃদ্ধাশ্রমের সকালের দৃশ্য। বিদেশ ফেরত এক সন্তান তার অসুস্থ বৃদ্ধা মা কে বৃদ্ধাশ্রমে এনে পাঁচ হাজার টাকা ধরিয়ে দেন বৃদ্ধাশ্রমের কর্মীদের তার
মাকে জায়গা দেয়ার জন্য। সেদিন রাতে বৃদ্ধার মৃত্যু হয়। বৃদ্ধাশ্রম থেকে বৃদ্ধার ছেলেকে খবর দেয়া হয় যে তার মা মারা গেছে। ছেলে ছুটে আসে এই খবর পেয়ে।
কেন মায়ের প্রতি ভালোবাসার জন্য ?
. না!-- বৃদ্ধার ছেলে মায়ের লাশ ঠিকমত না দেখেই,বৃদ্ধাশ্রমের ম্যানেজার কে ঘুষ অফার করে- আপনাকে আমি বিশ হাজার টাকা দেব। আপনি শুধু পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করতে এলে বলবেন, এই মহিলাকে আপনি রাস্তার উপর মৃত পেয়েছেন। বলবেন না আমিই উনাকে কাল এখানে এনে রেখেছি। সেদিন ওই কুলাঙ্গার সন্তানের কথা শুনে বৃদ্ধাশ্রমের ম্যানেজার বোবা হয়ে গিয়েছিল।
মৃত মায়ের লাশের দায়িত্ব নিতে পারেনা এমন ছেলেও কি আছে ?
.
মা...
হৃদয়পুর রেলস্টেশনের শীতের রাতের সে ঘটনা। সেবার খুব শীত পড়েছিল।
বৃদ্ধা মা ছেলেকে নিয়ে থাকে প্ল্যাটফর্মে। এত দরিদ্র যে শীতে গায়ে দেয়ার কাঁথা মাত্র একটা। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত বৃদ্ধা।প্রতিদিনের মত ছেলে কাজ সেরে এসে মায়ের গায়ে কাঁথা টা টেনে দিয়ে নিজে শুল। শীতে ঠক ঠক করে কাঁপতে কাঁপতে । সকালে সেই বৃদ্ধা কে শীতে মৃত পাওয়া গেল। বৃদ্ধার লাশ যখন পাওয়া গেল কাঁথাটা তখন ছেলের গায়ে ছিল। এই হলো
মা...
.
মাঝে মাঝে চিন্তা করি মা শব্দটার ডেফিনেশন কি। থই হারিয়ে ফেলি। পাতালের তলায় পৌছানো যাবে, দূরের গ্যালাক্সি ভ্রমন করা যাবে কিন্তু মা নামক মানুষটার
ভালোবাসার কোন থই পাওয়া যাবেনা। মায়েদের ভালোবাসা পরিমাপ করার মত কোন ব্যারোমিটার এই পৃথিবীতে নেই।
বাঙালী
*বাঙালি*
*বাঙালি আজ বদলে গেছে,*
*আদব কায়দা আর ভাষাতে ।।*
*শাড়ি, ধুতি খুলে ফেলেছে*,
*আধুনিক হবার আশাতে ।।*
*মা , বাবা প্রায় উঠেই গেছে,*
*মাম্মি, পাপার ঠেলাতে ।।*
*হারিয়ে গেছে সম্মোধন গুলো,*
*বিলিতি ভাষার চাপেতে ।।*
*কোথায় গেলো রাঙামামা ,*
*বৌমনি , ফুলদির সেই মিষ্টি ডাক ।।*
*মাসি , পিসি, কাকিমারা সব ,*
*আন্টি হয়েই বেঁচে থাক ।।*
*রীতি রেওয়াজ, তিথিরা সব ,*
*হারিয়ে যাচ্ছে উদাসীনতায় ।।*
*বারো মাসে তেরো পার্বণ,*
*খুঁজতে হবে বইয়ের পাতায় ।।*
*হারিয়ে গেছে সন্ধ্যা বাতি,*
*ঘোমটা ,আঁচল আর শঙ্খ ।।*
*হারায়েছে যে ধুতির কাছা ,*
*বাঙালি এখন জিন্স, গেঞ্জিতে দক্ষ ।।*
*বাংলাটা নাকি ঠিক আসেনা,*
*বিলিতি ভাষার দৌলতে ।।*
*বর্ণপরিচয় মুখ ঢেকেছে ,*
*ইংরেজি বইয়ের তলাতে ।।*
*কোথায় গেলো সেই স্বাদে ভরা ,*
*হরেক ব্যঞ্জন আর ঝোল ।।*
*পিঠেপুলির জায়গা নিয়েছে ,*
*কেক, চাউমিন আর রোল ।।*
*বাঙালি আজ বাংলা ভাষায় ,*
*কথা বলতে লজ্জা পায় ।।*
*সাহিত্য, কবিতা, গান গুলি তাই ,*
*জীবন থেকে দিচ্ছে বিদায় ।।*
*অসহায় মা , বাবার স্থান হয়নি,*
*সভ্য বাঙালির বিলাসে ।।*
*ছোট পরিবার, সুখি পরিবার,*
*একান্নবর্তী সংসার আজ ইতিহাসে ।।*
*চলন , বলন , আদব কায়দা*
*কথাবার্তা, জন্ম যেন বিলেতে ।।*
*হায় !! বাঙালি " গুড নাইটে "*
*স্বপ্নটা দেখিস বাংলাতে ।।*😊
Wednesday, 10 May 2017
☺☺☺টকমিস্টি
চাষী আবুল বিয়ে করেছে ফুলশয্যার রাতে বৌয়ের পাশে শুয়ে বৌয়ের শরিলে হাত বুলাচ্ছে আর বলছে কালকে ঐ এই জমিতে ধান লাগাবো এই বলে ঘুমিয়ে পড়ল। পরের দিন ঘুমাতে এসে বৌয়ের শরিলে হাত বুলাচ্ছে আর বলছে কালকে পাশের জমিতে আলু লাগাবোএই বলে আবার ঘুমিয়ে পড়ল পরের দিন ঠিক একই রকম বৌয়ের শরিলে হাত বুলিয়ে বলছে কালকে ঐ উচু জমিতে পিয়াজ লাগাবো বলে ঘুমিয়ে পড়ল। Next day আবুইল্লা যখন ঘুমাতে এল। বৌয়ের গায়ে হাত দিতেই বৌ বলল – হারামজাদা আজ যদি নিচের জমিতে মূলা না লাগাস তাহলে জমিটা অন্য কাউকে ভাগে দিয়ে দেব
☺☺☺☺
একলা বয়স্ক মানুষ, কফি শপে ঢুকলাম বিকেলের টিফিন করতে। দেখি একটাও টেবিল খালি নেই, সব জোড়ায় জোড়ায় বসে গল্পই করে চলেছে, উঠবার কোনো লক্ষণ নেই কারো।
এ তো মহা সমস্যা! হলের মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে পকেট থেকে ফোনটা বার করে সাইলেন্ট করে নিয়ে কানে লাগিয়ে বেশ জোরে জোরে বাঁজখাই গলায় বললাম, "আরে, তোর বউ তো দেখছি আরেকজনের সঙ্গে কফি শপে বসে আড্ডা দিচ্ছে..!"
বলার সঙ্গে সঙ্গে দশটার মধ্যে আটটা টেবিল খালি! আর কোনো সমস্যা রইলোনা।
☺☺☺☺☺☺
এক শ্বাশুড়ি তিন জামাইয়ের ভালবাসা পরিক্ষার সিদ্ধান্ত নিলো...
.
প্রথম দিন - শ্বাশুড়ি পুকুরে ঝাপ দিল... প্রথম জামাই বাঁচানোর জন্য পুকুরে লাফ দিলো... শ্বাশুড়ি খুশি হয়ে তাকে একটা গাড়ি দিলো...
.
দ্বিতীয় দিন - আবার পুকুরে ঝাপ দিল... দ্বিতীয় জামাইও তাকে বাঁচাল আর শ্বাশুড়ি তাকেও একটা বাইক গিফট করল।
.
এবার তৃতীয় দিন - আবার পুকুরে ঝাপ দিল... তিন নম্বর জামাই মনে করলো আমার ভাগ্যে
তো সাইকেল ছাড়া কিছু নাই তাই সে আর ঝাপ দিলো না আর !!!
.
শ্বাশুড়ি মারা গেলো !!!
.
পরের দিন ওই জামাই একটা BMW পেলো !!!
.
কিন্তু কেমন করে ???
.
.
.
.
.
.
.
শ্বশুর দিয়েছে !!!
😜😜😜😜😜😜😜😜
জামাই ষষ্ঠী স্পেশাল
☺☺☺
Maths Teacher: আমি যখন তোমার বয়সী ছিলাম, অংকেতে একশতে একশ পেতাম.
Student: পেতেন হয়তো। আপনাকে নিশ্চয়ই কোনো ভালো অংকের স্যার পড়াতে আসতো!
😜😜😜😜😜😝😝😆😆😆😆
---------------------------------------------------------
Father: তোমার রেজাল্টের কি খবর.........?? . . .
Son: Headmster এর ছেলে ফেল করেছে, . . .
Father: আর তুমি...?? . . .
Son: Doctor এর ছেলেও ফেল. . . .
Father: আর তোমার রেজাল্ট....?? . . .
Son: ঐ উকিলের ছেলেও ফেল . . .
Father: পাজি, আমি তোরটা জানতে চাইছি. . . .
Son: তুমি কি আর রজনীকান্ত? যে তোমার ছেলে পাস করবে।.... তাই ফেল করে গেছি।
😝😝😝😝😝😝😂😂😂😂😂
--------------------------------------------------------
Mother to Son:
Tipu Sultan কে ছিলো?
Son : জানিনা 😏
Mother : পড়াশুনোর দিকে নজর দাও 👀
Son to Mother : চিঙ্কি আন্টি কে?
Mother : জানিনা.
Son : বাবার দিকে নজর দাও
😂😂😝😜😜😜😜😂😂😂😂
---------------------------------------------------------
Wife : "গতবছর আমার জন্মদিনে তো একটা রট আয়রনের খাট দিয়েছিলে- এবারে কি দিচ্ছো?"
.
.
Husband: "ভাবছি ঐ খাটে এবারে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে দিই" 🔌💥⚡
😜😜😜😂😂😂😂😆😆😆😆
--------------------------------------------------------
ছোট বাচ্চা, মায়ের কাছে ঠ্যাঙানি খাওয়ার পর....
বাবা, তুমি কখনো পাকিস্তান গেছিলে?
না না....
আফগানিস্তান?
না তো.....
তাহলে এই ভয়ানক জিনিসটা কে কোথা থেকে নিয়ে এলে???
🙄🙄😬😬😭😂😂😂😜😜😜
---------------------------------------------------------
একজন রাম মন্দিরে গিয়ে কাঁদছে আর বলছে আমার বৌ হারিয়ে গেছে , আমার বৌকে খুঁজে দাওগো ! রামচন্দ্রের খুব দয়া হলো তিনি লোকটিকে দেখা দিয়ে বললেন পাশে হনুমানের মন্দির আছে সেখানে যাও ,বৌ হারানোর case গুলো ওই দেখে ,আমারটাও ওই খুঁজে দিয়েছিল !!!!!🙏🏻🙏🏻🙏🏻
☺☺☺☺☺☺☺✓✓✓✓✓✓✓✓✓
মেয়ে দেখতে গিয়ে পাত্রপক্ষ জিজ্ঞেস করলো : 'মা, তোমার qualification কী ?'
মেয়ে : বাংলায় MA
সলজ্জভাবে মেয়ের বাবা পাত্রের qualification জানতে চাইলে পাত্র খুব গর্বের সাথে জানালো : 'MF IAS'. ☺
MF IAS শুনে মেয়ের বাবা ভাবলো এটা জানি কি সাংঘাতিক পড়াশুনা !😳 ভয়ে আর কিছু জিজ্ঞেস করলো না।😐
বিয়ে হয়ে গেল।🤗
বিয়ের পর স্ত্রী বরের কাছে জানতে চাইলো : 'তোমার ঐ qualification বলেছিলে, তার মানে কী ?'☺🤔
বরের উত্তর : ' *M*atric *F*ail *I*n *A*ll *S*ubjects.' 🙄😜
সেই যে স্ত্রী বেহুশ হলো দুদিন আর জ্ঞান ফেরার নাম নেই !!😔😖😝
☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺☺
দৌপদীর জন্য জল আনতে গিয়ে চার ভাই অর্জুন, ভীম, নকুল ও সহদেব লাপাতা হয়ে গেল.! বিরক্ত যুধিষ্ঠীর মুখটা ভেটকি মাছের মত করে নিকটস্থ সরোবরে গিয়ে দেখে চারভাইএর লাশ.!!!
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে যুধিষ্ঠীরের। হঠাৎ দেখে এক ব্রাহ্মণ সামনে দাঁড়িয়ে আছে। ব্রাহ্মণ জানায় সে আসলে এক যক্ষ। তার অনুমতি ছাড়া চারভাই সরোবরের মিষ্ট জল পান করতে গেছিলো বলে মৃত্যুমুখে পতিত হয়েছে। ভাইদের প্রাণ ফিরে পেতে গেলে যক্ষের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। যুধিষ্ঠীর বাধ্য হয়ে যক্ষের প্রশ্নের উত্তর দিতে সম্মত হয়...
যক্ষঃ *সূর্য অস্ত যায় কেন.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *সূর্য রাতে ঘরে না ফিরলে ওর বৌ ওকে বাটাম দিয়ে কেলাবে তাই.!*
যক্ষঃ *স্বর্গের চেয়ে উঁচু কি.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *দু ছিলিম গাঁজা। খেলে স্বর্গ, মর্ত পাতালের হদিশ পাওয়া যায়না.!*
যক্ষঃ *মানুষের দেবত্ব লাভ কি প্রকারে হয়.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *বড়লোক শ্বশুর মশাইএর একমাত্র কন্যাকে বিবাহ করার পর, যদি শ্বশুরমশাই কন্যাসমেত পটলডাঙার টিকিট কনফার্ম করেন, তখন.!*
যক্ষঃ *কার পরাজয় অসম্ভব.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *ঝগড়ায় নারীজাতির.!*
যক্ষঃ *মগজের চেয়ে দ্রুত কি.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *সন্দেহ.!*
যক্ষঃ *অসুস্থের বন্ধু কে.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *হাসপাতালগুলোর যা ছিরি, তাতে শ্মশানবন্ধুরাই আসল বন্ধু.!*
যক্ষঃ *সুখী কে.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *যাদের হজমশক্তি বেশী, তারা.!*
যক্ষঃ *কি ত্যাগ করলে মনুষ্য ধনলাভ করে.?*
যুধিষ্ঠীরঃ *নীতি এবং আদর্শ.!*
যুধিষ্ঠীরের উত্তর শুনে, যক্ষ যারপরনাই সন্তুষ্ট হয়ে চারভায়ের জীবনদান করে বল্লেন : *হে রাজা যুধিষ্ঠির তুমিই পারবে এই মহান ভারতবর্ষকে নিয়ন্ত্রণ করতে.!!!*
☺☺☺☺✓✓
*GENERATION GAP* বলতে কি বোঝায়?
বাবা প্রতিদিন ২০ মিনিট হাটেন ২০ টাকা বাঁচানোর জন্য।
-
ছেলে প্রতিদিন ২০ টাকা খরচ করে ২০ মিনিট বাঁচানোর জন্য।
(আশ্চর্যজনকভাবে দুজনেই সঠিক !)
-----------------------------------------------------
*Cultural Gap*
যদি *আমেরিকায়* লোডশেডিং হয়, তবে তারা পাওয়ার হাউসে ফোন করে।
-
যদি *জাপানে* লোডশেডিং হয়, তবে তারা বাড়ির ফিউজ পরীক্ষা করে দেখে।
-
কিন্তু *ভারতে* লোকেরা তাদের প্রতিবেশীদের বাড়ি চেক করে দেখে। "ও! পাশের বাড়িতেও বিদ্যুত নেই, তাহলে ঠিক আছে।"
-----------------------------------------------------
*Sense of Responsibility*
একজন লোক লাইব্রেরীতে যায় এবং একটা আত্মহত্যা বিষয়ক বই সমন্ধে জিঞ্জাসা করে।
-
লাইব্রেরীয়ান তাকে বইটা খুঁজে দিয়ে তার দিকে তাকিয়ে তাকে প্রশ্ন করে : "হ্যালো! বইটা ফেরৎ দিতে আসবে কে?"
-----------------------------------------------------
*ঠাকুরদা ও নাতির কথোপকথন*
- যাও লুকোও। তুমি স্কুল কামাই দিয়েছ বলে টিচার বাড়ির দিকেই আসছেন।
- তুমি গিয়ে লুকোও তাড়াতাড়ি। তোমার মারা যাওয়ার বাহানা দিয়েই তো আমি ছুটি নিয়েছি।
-----------------------------------------------------
*ভাই আর বোনের কথোপকথন*
বোন : তুই ঠাকুমাকে তাঁর এই জন্মদিনে কি দিবি?
ভাই : একটা ফুটবল।
বোন : কিন্তু ঠাকুমা তো ফুটবল খেলতে পারবে না।
ভাই : তো? আমার জন্মদিনেও তো ঠাকুমা আমাকে ভাগবত গীতা দিয়েছিলো।
-----------------------------------------------------