তবে এর আয়োতন তা যে কোনও মানুষের মনে বিষ্ময় জাগিয়ে তোলে । মঞ্চে র সামনেই এক বিশাল দিঘি আছে। দিঘিটা কাটার পর, তার পাহাড় প্রমাণ মাটির সদব্যবহার করার প্রয়োজনেই এই মঞ্চের পরিকল্পনা মনে এসে ছিলো বলে মনে হতে পারে ই।
দোলযাত্রার দিন তিনেক আগের দোলমঞ্চ।। স্থানীয় মানুষজনের অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে ওঠেঝক্ ঝকে চেহারা দোলমঞ্চ ওঠে । নব কলেবর তার মনোমুগ্ধকর গড়ন! অনেক টা পিরামিডের মতো।

দোল উৎসব সাথে দেখা র মতো নিদর্শন বড়ো তরফের গোবিন্দচন্দ্রজীর মন্দিরের কাঠেরথাম। যা একসময় ভেঙে পড়া মূল মন্দিরের চালার ভার রক্ষা করতো। এমন আপাদমস্তক অলঙ্কৃত এগারোখানি থাম রয়েছে এ মন্দিরে।
এছাড়া আছেন মেজো হালদারদের মন্দিরের কষ্টিপাথরের কৃষ্ণ ঠাকুর ও পিতলের রাধিকা সামনে কষ্টিপাথরের গোপাল ও প্রায় আট ইঞ্চি শালগ্রাম শিলা।
No comments:
Post a Comment