আজ জানাবো মন্দাকিনী পুতুল এর কথা।সাত গ্রাম নিয়ে জনপদ গড়ে তুলেছিলেন বন্দোপাধ্যায় জমিদাররা এখানে, জমিদার পেয়েছিলেন, জাহাঙ্গীর কাছ থেকে। ইংরেজরা উচ্চারনে ভুল করে হয়েগেলো #সাউথগরিয়া । পথ নির্দেশনা চাইবেন জানি এখনই। এই জমিদারদের বিনোদন জন্য এখানে আনা হয় চম্পাবতী কে। সেই থেকেই চপ্পাহাটী , চম্পাহাটি নাম নিশ্চিত চেনা। এই বন্দোপাধ্যায় জমিদাররা ঠাকুর বানানোর জন্য কৃষ্ণনগরের থেকে মৃৎশিল্প দের নিয়ে এসে গড়ে তোলেন পাল পাড়া। তারাই তৈরী করে আসছে এই পুতুল কে।
ছাঁচ তৈরি পুতুল। আলাদা করে রং করা হয় না এই পুতুল কে। উত্তর প্রদেশের গ্রামীণ পুতুল গুলো ঠিক এই ভাবে ই তৈরি হয়। পুতুল আগুন পুড়িয়ে তে রঙ হয় তাতেই এগুলো বেশ ভালো লাগে। রানী পুতুল মতো দেখতে এই মন্দাকিনী পুতুল তৈরি করলেন এখানে এই পালেরা। এদের পুতুল গুলো কিন্তু ভিক্টোরিয়া মতো দেখতে না। বরং একটু আধটু বাঙালি মুখ। বোধহয় চপ্পাবতী এরকম দেখতে ছিলো।
জাফর পুরের কাছে গ্রামটি। স্থায়ী মেলাতে বিক্রি হয় সব পুতুল গুলো। আলপনা পাল একা এই পুতুল গুলো বানাচ্ছেন। যোগাযোগ করতে পারেন। করোনা প্রভাবে কাজ বন্ধ করে দেবে ভাবছেন উনি।
No comments:
Post a Comment