কুচবিহার বা উত্তরের তরাই ডুয়ার্স এ স্বাভাবিক ভাবেই প্রতিবছর অতি বৃষ্টি হতো l সবসময় বন্যা না হলেও এতে বাড়ির মায়েরা বড় বিপদে পড়তেন, জামা কাপড় শুকনো র সমস্যা, ভেজা জ্বালানি র সমস্যা ইত্যাদি তে জেরবার হয়ে তাঁরা বৃষ্টি বন্ধ এর কামনা করতেন l আর তার জন্য বেশ কিছু" তুকতাক" তাঁরা পালন করতেন, যার মধ্যে কাঁচা লঙ্কা ঝাঁটার কাঠিতে গুঁজে উঠোনে রেখে আসা ছিল অন্যতম l
আবার বৃষ্টি কামনায় ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয় ভারত-বাংলাদেশসহ এশিয়ার অনেক দেশে । তবে খরা বা অনাবৃষ্টি থেকে রেহায় পেতে এই আয়োজন সাধারণত আদিবাসীরাই সাধারণত এই বিয়ের। এরা রীতিমতো পুরুত ডেকে সাজসজ্জা পরিয়ে বিয়ে দেয় ব্যাঙেদের ।উলুধ্বনি দিলেন মহিলারা। মন্ত্রোচ্চারণ করলেন পুরোহিত। মহা ধুমধামের সঙ্গে অনুষ্ঠিত করা হয় ব্যাঙের বিয়ে। তবে বিয়েতে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থাও থাকে বরপক্ষ ও কন্যাপক্ষের লোকজনের। বিশ্বাস হচ্ছে না Google জিজ্ঞেস করুন। নাম করা সংবাদ পত্রে পেয়ে যাবেন ব্যাঙের বিয়ের খবর ।
আসলে ব্যাঙের সঙ্গে বৃষ্টির সম্বন্ধ বোধ হয় মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে বহু দিন ধরে। প্রায় প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ়ের ধারা জলে গ্রাম বাংলা ভাসে মাঠঘাট ভরে যায় জলে। তখন দিনেরাতে ব্যাঙের ডাকে কান পাতা দায়। মানুষের ধারণা এই ব্যাঙের ডাক বৃষ্টিকে ডেকে আনে। আর ভাবেই বা না কেন? কিছুদিনের মধ্যে দেখা যেতো ডোবা, খাল, বিল, পুকুরের জলে ভাসছে অসংখ্য ছোটো ছোটো ব্যাঙের ডিম। কয়েকদিন যেতে না যেতেই দেখতাম ব্যাঙের কালোকালো ব্যাঙাচীর দখলে চলে যেতো জলাশয় গুলো। এই বৃষ্টি হলে ওদের বংশবৃদ্ধি কারণ।
অনাবৃষ্টি আবার মানুষের ফসল নষ্ট এর কারণ। তাই মানুষ আবিষ্কার করলো ব্যাঙেদের বিয়ে দিলেই বৃষ্টি হয়। এ বিশ্বাসে আজো ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয় অনেক জায়গায়।
আবার বৃষ্টি কামনায় ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয় ভারত-বাংলাদেশসহ এশিয়ার অনেক দেশে । তবে খরা বা অনাবৃষ্টি থেকে রেহায় পেতে এই আয়োজন সাধারণত আদিবাসীরাই সাধারণত এই বিয়ের। এরা রীতিমতো পুরুত ডেকে সাজসজ্জা পরিয়ে বিয়ে দেয় ব্যাঙেদের ।উলুধ্বনি দিলেন মহিলারা। মন্ত্রোচ্চারণ করলেন পুরোহিত। মহা ধুমধামের সঙ্গে অনুষ্ঠিত করা হয় ব্যাঙের বিয়ে। তবে বিয়েতে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থাও থাকে বরপক্ষ ও কন্যাপক্ষের লোকজনের। বিশ্বাস হচ্ছে না Google জিজ্ঞেস করুন। নাম করা সংবাদ পত্রে পেয়ে যাবেন ব্যাঙের বিয়ের খবর ।
আসলে ব্যাঙের সঙ্গে বৃষ্টির সম্বন্ধ বোধ হয় মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে বহু দিন ধরে। প্রায় প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ়ের ধারা জলে গ্রাম বাংলা ভাসে মাঠঘাট ভরে যায় জলে। তখন দিনেরাতে ব্যাঙের ডাকে কান পাতা দায়। মানুষের ধারণা এই ব্যাঙের ডাক বৃষ্টিকে ডেকে আনে। আর ভাবেই বা না কেন? কিছুদিনের মধ্যে দেখা যেতো ডোবা, খাল, বিল, পুকুরের জলে ভাসছে অসংখ্য ছোটো ছোটো ব্যাঙের ডিম। কয়েকদিন যেতে না যেতেই দেখতাম ব্যাঙের কালোকালো ব্যাঙাচীর দখলে চলে যেতো জলাশয় গুলো। এই বৃষ্টি হলে ওদের বংশবৃদ্ধি কারণ।
অনাবৃষ্টি আবার মানুষের ফসল নষ্ট এর কারণ। তাই মানুষ আবিষ্কার করলো ব্যাঙেদের বিয়ে দিলেই বৃষ্টি হয়। এ বিশ্বাসে আজো ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয় অনেক জায়গায়।
No comments:
Post a Comment